Header Ads

Header ADS

আলকুশী বিচের গুনাগুন সম্পর্কে জানেন। আলকুশী বিচ আপনার ৮ টি রোগ থেকে সমাধান করতে পারে। কি কি রোগ তা জেনে এখনই সমাধান করেনিন। HealthCare360

 আলকুশী

  নামঃ বাংলায়-আলকুশী: সংস্কৃতিতে-কপিকুচ্ছ; হিন্দীতে- কৌচ বীজ।

পরিচয়ঃ আলকুশী এক প্রকার লতা বিশেষ। আলকুশী শরীরে লাগলে বিছুটির মত চুলকায় বা জ্বালা
হয়। আলকুশীর ফল দেখতে অনেকটা সিমের মত। আলকুশী ফলের গায়েও এক প্রকার রোঁয়া
পরিলক্ষিত হয়, ঐরোঁয়া পরিলক্ষতি হয়, ঐ রোঁয়া শরীরে লাগলেও গা কুটকুট করে। ব্যবহার ঔষধে
আলকুশীর মূল, বীজ ও পাকা ব্যবহার করা হয়।

গুণ” ইহা মধুর তিক্ত রসযুক্ত গুরু, বলকারক, মাংসবর্ধক, বায়ু নাশক ও অতিশয় শুক্রবর্ধক।
আময়িক প্রয়োগঃ ইহা পিত্ত, কফ ও রক্তদোষ নাশক।
আলকুশী বীজের গুণ ও আময়িক প্রয়োগ: ইহা বায়ু নাশক।
আলকুশী মূলের মাত্রা: ক্বাথ ইত্রাদির জন্য আট আনা পরিমাণ।
আলকুশী বীজের মাত্রা: এক আনা পরিমাণ।


যে সব রোগ আরোগ্য কারক

১। রক্ত দূষিত হলে: আলকুশীর ক্বাথ সিদ্ধ করে এক ছটাক পরিমাণ প্রত্যহ দু’বার সেবন করলে রক্তদোষ নিবারিত হয়ে থাকে।

২। ধ্বজভঙ্গ: আলকুশীর বীজ চূর্ণ এক আনা রাতে শয়ন করার পূর্বে ঠাণ্ডা পানিসহ সেবন করলে বিশেষ উপকার পাওয়া যায়। 

৩। ধাতু দৌর্বল্য: আলকুশীয় বীজ অত্যন্ত উপকারী। প্রত্যহ সকালে আলকুশীর বীজ মধু ও মাষকলাইর ডালসহ পেষণপূর্বক সেবন করলে ধাতু দৌর্বল্য দূর হয়ে যায় এবং শরীরে শক্তি সঞ্চারিত হয়।

৪। ইন্দ্রিয় শৈথিল্যঃ এক আনা মাত্রায় আলকুশীয় বীজ চূর্ণ, দুগ্ধ ও চিনিসহ অগ্নিপাক করে একমাস পর্যন্ত সেবন করলে মিথিল ইন্দ্রিয় দৃঢ় ও কার্যক্ষম হয়। 

৫। নারীর যৌনিতে কোনরূপ আঘাত লাগলে: আলকুশীর মূল পানিসহ সিদ্ধ করে সে সিদ্ধ করা পানিতে পরিষ্কার ন্যাকড়া ভিজায়ে সহ্য মত গরম অবস্থায় যৌনির উপর সেঁক দিলে বা কিছু সময় বসায়ে রাখলে এবং এ প্রক্রিয়ায় এক সপ্তাহ সময় যৌনিতে সেঁক দিলে আঘাতজনিত যন্ত্রণা দূর হয়ে যায়। 

৬। বায়ু জমে পেট গরম হলে: এক আনা পরিমাণ আলকুশীর বীজ চূর্ণ করে ঠাণ্ডা পানির সাথে মিশ্রণ করে সেবন করলে পেট ঠাণ্ডা হয়।

৭। কফাদি স্রাব: আলকুশীর মূল আট আনা মাত্রায় নিয়ে এক পোয়া পানিসহ আগুনে সিদ্ধ করতে হবে এক ছটাক হলে তা নামায়ে নিতে হবে প্রত্যহ দু’বার ঐ ক্বাথ পরিমাণমত সেবন করলে কফ নির্গত হয়।

৮। রক্ত পিত্ত রোগ: আলকুশীর পাতা পানি দ্বারা সর্বপ্রথম উত্তমরূপে ধৌত করতে হবে তারপর ঐ পাতা শাক বাঁধার মত রেঁধে সেবন করলে রক্তপিত্ত দোষ নির্বারিত হয়।

পোস্টটি ভালো লাগলে শেয়ার করতে ভুলবেন না। আর কোনো প্রশ্ন থাকলে কমেন্ট করে জানাতে পারেন এবং মেইলে নটিফিকেশন পেতে মেইল স্যাবক্রিপশন করে নিতে পারেন । 


আকন্দ গাছের উপকারিতার যা আপনার ২৫ টি রোগের নিরাময় করবে। আপনার কি ২৫ টির মধ্যে একটি সমস্যা আছে । তাহলে এখনি সমাধান করেনিন।
আকন্দ

https://bdhealthcare360.blogspot.com/2019/09/akondo.html
 নামঃ বাংলায়- আকন্দ। সংস্কৃতিতে- অর্ক। হিন্দীতে- আক, আখা, মদার।
পরিচয়ঃ আকন্দ দুই প্রকার।যথা- (ক) সাদা আকন্দ ও (খ) লাল আকন্দ।
দু’রকম আকন্দ দেখতে প্রায় এক রকম হলেও লাল আকন্দের ডাঁটা বেগুনী রঙের হয়ে থাকে। আকন্দ সহজেই ফুল দেখে চেনা যায়।লাল আকন্দের ফুলের রং বেগুনী এবং সাদা আকন্দের ফুলের রং পীতবর্ণের হয়ে থাকে। পাতা অনেকটা বটবৃক্ষের পাতার মত, তবে আকারে ছোট এবং ওজনে ভারী। পাতা গাছ হতে বিচ্ছিন্ন করলে এক প্রকার সাদা দুধের মত পদার্থ নির্গত হয়। আকন্দ ভারতের প্রায় সব প্রদেশেই জন্মায়। তবে বাংলাদেশেও কোন কোন স্থানে পাওয়া যায়।
লাল ও সাদা আকন্দের গুণ ও আময়িক প্রয়োগঃ দুই প্রকার আকন্দই সারক। প্লীহা, উদরী, যকৃত, ব্রণ, কুষ্ঠ, গুল্ম, অর্শ, বায়ু, কণ্ডু, কফ, কৃমি ও বিষ বিনাশক। সাদা-আকন্দ READ MORE

No comments

Powered by Blogger.