কলমী শাক যা আপনার ৮ টি সমস্যা থেকে সমাধান দিয়ে থাকে। যদি জানা না থেকে তাহলে এখনই জেনেনিন
কলমী শাক
নাম: বাংলায়-কলমী; সংস্কৃতিতে-কলম্বী বা শতপর্ব।
পরিচয়: কলমী শাক সচরাচর পানিতে জন্মে। নলকূপের ধারে পুকুরের পাড়ে, যে সব স্থানে পানি জমা থাকে সে সব স্থানে জন্মে। দুই প্রকারের কলমী শাক দেখতে পাওয়া যায়। এক প্রকার কলমী ডাঁটা লাল বর্ণ, অপর প্রকার কলমীর ডাঁটা সাদা সবুজাভ।
ব্যবহার: ঔষধে কলমী শাক ব্যবহৃত হয়। দু’প্রকার কলমীই সমগুণ বিশিষ্ট।
গুণ: কলমী শাক মধুর তিক্ত রস যুক্ত।
আময়িক প্রয়োগ: কলমী শাক নারীর স্তনদুগ্ধ বৃদ্ধিকারক এবং পুরুষের ক্ষেত্রে শুক্রবর্ধক। মাত্রা: প্রয়োজন কম করে হলে অন্তত এক ছটাক পরিমাণ শাক।
কোন কোন রোগ আরোগ্য কারক |
২। প্রসূতির স্তনদুগ্ধ কম থাকলে: কলমী শাকের ঝোল ভাতের সাথে এবং কলমী শাকের রস দুধের সাথে মিশ্রণ করে সেবন করলে মেয়ে লোকের স্তনদুগ্ধ বৃদ্ধি পেয়ে থাকে।
৩। পারদজনিত দোষ: প্রত্যহ ভাতের সাথে অর্ধদগ্ধ কলমী শাকের ঝোল খেলে বিশেষ উপকার পাওয়া যায়।
৪। বসন্ত কিংবা হাম বের না হলে: কলমী শাকের ঝোলসহ এবং কলাই ঢালসহযোগে অন্ন আহার করলে বসন্ত ও হামের গুঁটি বের হয়।
পোস্টটি ভালো লাগলে শেয়ার করতে ভুলবেন না। আর কোনো প্রশ্ন থাকলে কমেন্ট করে জানাতে পারেন এবং মেইলে নটিফিকেশন পেতে মেইল স্যাবক্রিপশন করে নিতে পারেন ।
আমলকী এর গুনাগুন ও তার উপকারিতা। যা আপনার ৮ টি সমস্যা থেকে মুক্ত করবে
আমলকী
পরিচয়: আমলকী গাছ ভারতের প্রায় সব জায়গাতেই দেখা যায়। আমলকী ফল ছোট গোল গোল, পাতা অনেকটা তেঁতুল পাতার মত। বাংলাদেশেও প্রচুর আমলকীর গাছ দেখতে পাওয়া যায়।
গুণ: আমলকী রুক্ষ, রসায়ন, মধুর কষায় রসযুক্ত, অম্ল রসান্বিত এবং অত্যন্ত বৃষা ও শৈত্য গুণান্বিত।
আময়িক প্রয়োগ: প্রমেহ ও রক্তপিত্ত নাশক। ইহা পিত্ত, কফ ও বায়ু ইত্যাদি ত্রিদোষ নাশক। আমলকীর মজ্জা: বমি, তৃষ্ণা, ভ্রম ও দাহ নাশ করে। আমলকী বৃক্ষের ছাল ও মজ্জা সমগুণ READ MORE
No comments