Header Ads

Header ADS

অশ্বত্থ গাছের গুনাগুন ও তার উপকারিতা। যা আপনার ৭ টি কঠিন রোগ থেকে সমাধান দিবে। HealthCare360

 অশ্বত্থ

 নাম: বাংলায়-আশ্বাত্থ (শুদ্ধ বাংলা- অশ্বত্থ); সংস্কৃতিতে-অশ্বত্থ; হিন্দীতে-পীপল।

পরিচয়: অশ্বরত্থ বৃক্স বটবৃক্ষের মতোই বড়, বটপাতার অগ্রভাগ গোল, অশ্বত্থর অগ্রভাগ সুচালো। এ বৃক্ষ ভারতে লোকপ্রিয় এবং পবিত্র বৃক্ষ হিসেবে পরিগণিত হয়। বাংলাদেশেও প্রচুর অশ্বত্থ বৃক্ষ দেখতে পাওয়া যায়।
ব্যবহার: ঔষধে এ বৃক্ষের ফল, পাতা, গাছের ছাল ও পাতার কুঁড় (অর্থাৎ মুকুল) ব্যবহৃত হয়ে থাকে।
আময়িক প্রয়োগ: এ বৃক্ষের ফল, পাতা, ছাল ব্রণ, পিত্তদোষ
আলকুশী বীজের গুণ ও আময়িক প্রয়োগ: ইহা বায়ু নাশক।
আলকুশী মূলের মাত্রা: ক্বাথ ইত্যাদির জন্য আট আনা পরিমাণ।
আলকুশী বীজের মাত্রা: এক আনা পরিমাণ।

যে সব রোগ আরোগ্য কারক

১। বাতরুক্তে অথবা রক্তদোষ: অশ্বত্থ গাছের ছালের ক্বাথ ৫ তোলা পরিমাণ মধূসহ সেবন করলে প্রভুত উপকার পাওয়া যায়।

২। পিত্তরোগ: অশ্বত্থ মূলের ছাল এক ছটাক পরিমাণ আধাসের পানিতে সিদ্ধ করে আধাপোয়া থাকতে নামায়ে নিয়ে তারপর । ঐ ক্বাথ তিন তোলা মধুসহ সেবন করলে এক সপ্তাহের মধ্যে পিত্তরোগ আরোগ্য হয়।

৩। ফোঁড়া: ফোঁড়া উঠামাত্র অশ্বত্থ বৃক্ষের পাতা ফোঁড়ার উপর বসায়ে বেঁধে দিলে ফোঁড়া বসে যায়।

৪।দগ্ধ ক্ষতে (পোড়া ঘায়ে) লাগালে: অশ্বত্থ গাছের ছাল দগ্ধ করে এবং চূর্ণ করে ক্ষতস্থানে লাগালে উপকার পাওয়া যায।

৫।জ্বরে তৃঞ্চা এবং বমিভাব বৃদ্ধি পেলে: অশ্বত্থের শুষ্ক ছাল আগুনে পোড়ায়ে জ্বলন্ত অবস্থায় তা পাত্রস্থিত পানিতে নিক্ষেপ করতে হবে। তারপর ঐ পানি ছেঁকে অল্প অল্প পরিমাণে রোগীকে সেবন করাল প্রবল তৃষ্ণা ও বমিভাব নিবারিত হয়ে থাকে।

৬। ধাতু দৌবল্য: অশ্বত্থ গাছের কলি ও মূলের ছাল ক্বাথ এক ছটাক পরিমাণ মিছরি চূর্ণ ও মধুসহ সেবন করলে বিশেষ সুফল পাওয়া যায়।

৭। যৌনিগত দোষ: অশ্বেত্থের ক্বাথ েএক ছটাক আতপ চাল ধৌত করা পানিসহ সেবন করলে বিশেষ উপকার পাওয়া যায়।

পোস্টটি ভালো লাগলে শেয়ার করতে ভুলবেন না। আর কোনো প্রশ্ন থাকলে কমেন্ট করে জানাতে পারেন এবং মেইলে নটিফিকেশন পেতে মেইল স্যাবক্রিপশন করে নিতে পারেন ।

আলকুশী বিচের গুনাগুন সম্পর্কে জানেন। আলকুশী বিচ আপনার ৮ টি রোগ থেকে সমাধান করতে পারে। কি কি রোগ তা জেনে এখনই সমাধান করেনিন।

  নামঃ বাংলায়-আলকুশী: সংস্কৃতিতে-কপিকুচ্ছ; হিন্দীতে- কৌচ বীজ।
পরিচয়ঃ আলকুশী এক প্রকার লতা বিশেষ। আলকুশী শরীরে লাগলে বিছুটির মত চুলকায় বা জ্বালা
হয়। আলকুশীর ফল দেখতে অনেকটা সিমের মত। আলকুশী ফলের গায়েও এক প্রকার রোঁয়া
পরিলক্ষিত হয়, ঐরোঁয়া পরিলক্ষতি হয়, ঐ রোঁয়া শরীরে লাগলেও গা কুটকুট করে। ব্যবহার ঔষধে
আলকুশীর মূল, বীজ ও পাকা ব্যবহার করা হয়।
গুণ” ইহা মধুর তিক্ত রসযুক্ত গুরু, বলকারক, মাংসবর্ধক, বায়ু নাশক ও অতিশয় শুক্রবর্ধক।
আময়িক প্রয়োগঃ ইহা পিত্ত, কফ ও রক্তদোষ নাশক।
আলকুশী বীজের গুণ ও আময়িক প্রয়োগ: ইহা বায়ু READ MORE

No comments

Powered by Blogger.